Step 1: First you need to open an Customer account.
Step 2: : Click Buy Offer Button.
Step 3: : Contact Shop Owner Phone no.
Step 4: : Wait a moment. Shop Owner will be contact you soon.
Offer Description
এটি বিশেষ ধরনের কাপড় দিয়ে তৈরি বাচ্চাদের ডায়পার। এই ডায়পারে দুটি অংশ থাকে, একটি কভার বা প্যান্ট অপরটি সকার বা পেড। সকারের কাজ হচ্ছে বাচ্চার মল/মুত্র শুষে নেয়া আর কভারের কাজ হচ্ছে মল/মুত্র ভেতরে আটকে রাখা, যেন মল/মুত্র অন্য কোন বস্তুতে না লাগে। এটি বর্তমানে বাজারে পাওয়া ডায়পার থেকে ভিন্ন। উন্নত বিশ্বে রি ইউজেবল বেবি ডায়পারের প্রচুর ব্যবহার থাকলেও বাংলাদেশের বাজারে এই পন্যটি খুব বেশী পাওয়া যায় না। তাই আপনাদের জন্য কিডস কেয়ার ব্রান্ডের রি ইউজেবল বেবি ডায়পার বাজারে নিয়ে এসেছে। কিডস কেয়ার রি-ইউজেবল বেবি ডায়াপার এর বৈশিষ্ট্য ১/ ধুয়ে ব্যবহার করা যায়। ২/ আরামদায়ক। ৩/ পরিবেশ বান্ধব। ৪/ কোন ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নেই। ৫/ এটি ক্রয় করলে ডিসপোজেবল ডায়াপারের তুলনায় কয়েক গুন কম খরচ হবে। ৬/ এটি বাচ্চাদের পেন্টের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ৭/ ইনসার্টার/পেড পরিবর্তন করে ব্যবহার করা যায়। ৮/ বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। ৯/ ১০০% এক্সপোর্ট কোয়ালিটি। আরো অনেক সুবিধা ....... ( বিঃদ্রঃ বাচ্চাদের প্রস্রাবের পরিমাণের উপর এক বা দুটি সকার/পেড/ ব্যবহার করা উত্তম) কিডস কেয়ার রি ইউজেবল বেবি ডায়পারের ব্যবহার ঃ এই ডায়পারটিতে এডজাস্টেবল স্নাপ বাটন দিয়ে বানানো হয়ে থাকে তাই ইচ্ছে মত সাইজ করে নেয়া যায় (S,M,L ০-৩.৫ বছর বয়স)। বাচ্চার কোমর এবং উরুর পরিধির উপর ভিত্তি করে বাটন গুলো সেট করে নিতে হবে। একটা প্যাড দুই তিন বারের প্রস্রাব ধারণ করতে পারে। তবে বাচ্চার প্রস্রাবের পরিমাণ বেশী হলে দুই বা ততোধিক প্যাড ব্যবহার করা উত্তম। একটি রি ইউজেবল বেবি ডায়পার ৪/৫ ঘন্টা টানা ব্যবহার করা যায়। * ক্লথ ডায়পার পেড/ইন্সার্টার - এই ইন্সার্টার/প্যাড গুলো তৈরি হয়ে থাকে সম্পুর্ন নিট ফেব্রিক্স দিয়ে কোন প্রকারের রাসায়নিক পদার্থ নেই। ব্যবহারের পূর্বে গরম পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে নিলে সম্পুর্ন নিরাপদ। রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার না থাকায় এতে শোষণ ক্ষমতা তুলনামুলক কম হলেও অধিক নিরাপদ। * সাশ্রয়ী যদি কেউ একটি রি ইউজেবল বেবি ডায়পার ক্রয় করে তাহলে খরচ হয় ৩৫০ টাকা। একটি রি ইউজেবল বেবি ডায়পার ব্যবহার করা যায় তিন থেকে চার মাস বছরে তিনটি নিশ্চিন্তে এক বছর চলে যায়।